কটিয়াদী উপজেলা সদর হতে প্রায় ৬ কিলোমিটার পূব দিকে কটিয়াদী পৌরসভার ০৬ নং ওয়ার্ডের বোয়ালিয়া গ্রামে অবস্থিত । এই প্রতিষ্ঠানে রয়েছে পাঁচটি ভবন, খেলার মাঠ ও একটি পুকুর ।
কটিয়াদী উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীদের দূরদূরান্তে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষা গ্রহণ করতে হতো। যে মহান ব্যক্তিত্বের প্রত্যক্ষ সাহায্য সমর্থন ও সহায়তায় যাত্রা শুরু হয়েছিল এই বিদ্যালয়ের তিনি হচ্ছেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম স্থপতি, শ্রেষ্ঠতম মুক্তিযোদ্ধা, তৎকালীন উপরাষ্ট্রপতি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও তার পত্নী বেগম নাফিসা ইসলাম। এই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন এতদঞ্চলের স্বনাম ধন্য সমাজ সেবী কটিয়াদী সদর ইউনিয়নের দীর্ঘ দিনের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও কটিয়াদী উপজেলার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ মরহুম আসাদুজ্জামান। এছাড়াও আরো অনেক ত্যাগী মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে উঠেছে এই বিদ্যালয়। তারা হচ্ছেন মরহুম শহীদুল ইসলাম, ওয়াহিদুল হক, ফরিদুন্নবী, আব্দুল হালিম(রাজা মিয়া), হাজী আক্তার উদ্দিন ভুইয়া, ভাংনাদীর সিরাজ উদ্দিন খাঁ, আব্দুল মালেক ফকির, চারিয়ার নান্নু ভুইয়া, তেলিচাড়ার ধনু মিয়া, কাহেরতেকীর ধনুমাষ্টার, এবং কুড়িখাইয়ের হাজী চান্দু শাহ্ ।
১।জনাব শফিউল হক, সভাপতি।
২।জনাব মো: হারুন অর রশিদ , শিক্ষক প্রতিনিধি ।
৩।জনাব মোঃ মজিবুর রহমান , শিক্ষক প্রতিনিধি ।
৪।জনাব কবির আহম্মদ, অভিভাবক সদস্য ।
৫।জনাব মোঃ আবুল কামাল , অভিভাবক সদস্য ।
৬।জনাব মোঃ সালাহ উদ্দিন , অভিভাবক সদস্য ।
৭।জনাব মো: রঙ্গু মিয়া, অভিভাবক সদস্য ।
৮।জনাবা মোছা : বিউটি আক্তার, সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য ।
৯।জনাব মোঃ আশরাফুল হক দাদন, কো-অপ্ট সদস্য।
১০। জনাব মো: মঈনুজ্জামান অপু, দাতা সদস্য ।
১১।জনাব, ইন্দ্রজিতকুমারসাহা, প্রধানশিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত), সদস্যসচিব।
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||
জুনিয়র বৃত্তি-২০০৮ সনে ০১ জন,(ট্যালেন্টপুল)
এস.এস.সি. বৃত্তি - ২০১১ সনে ০২ জন (সাধারণ বৃত্তি)।
বিভিন্ন পর্যায়ে মেধা বৃত্তিসহ উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে কৃতিত্ব অর্জন করে আসছে।
দেশের বৃহত্তর বিদ্যাপিঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যাল ও বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ছাত্রছাত্রী অধ্যায়নরত। এছাড়াও দেশে বিদেশে সরকালী ও বেসরকারী অফিসে চাকুরীতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখা অব্যাহত রয়েছে।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষিতে যুগোপযুগি গৃহ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন, পর্যায়ক্রমে বিদ্যালয়টিকে কলেজে রূপান্তর করার পরিকল্পনা রয়েছে।তাছারা পাশের হার শতভাগ উন্নীত করা, শ্রেণি কক্ষ ডিজিটালাইজড এবং বিদ্যালটিকে কলেজে রূপান্তর করার পরিকল্পনা রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস