Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ব্যবসা বাণিজ্য

 

ব্যবসা বাণিজ্য

ব্রিটিশ আমলে পাট ব্যবসা কেন্দ্র রূপে বর্তমানে এলএসডি খাদ্য গুদামের পার্শ্বের অশোক বৃক্ষের পাশেইগঞ্জ হিসাবে কটিয়াদী এর সূত্রপাত ঘটে। বর্তমান কালী বাড়ীর আশে পাশের স্থানে সপ্তাহে প্রতি শনি ও মঙ্গলবার হাট বসত। ধীরে ধীরে হাঁটি হাঁটি পা করে ছোট বাজারটি গঞ্জের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে। বাজারের উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখে অনেকেই এখানে এসে বসতি স্থাপন করে। বর্তমানে কালী বাড়ীর উত্তর পার্শ্বেই আদি বসতকারীদের অবস্থান লক্ষ্য করা যায়।

 

তৎকালীন থানার প্রশাসনিক কাজ কর্ম পরিচালনার জন্য এ অঞ্চলটি বাদলা থানার অন্তর্ভূক্ত ছিল। প্রশাসনিক সুবিধার্থে বাদলা থেকে প্রথমে লোহাজুরী বাজারের উত্তর পার্শ্বে  নদীর উত্তর তীরে একটি পুলিশফাঁড়ি নির্মাণ করা হয়। এখন এ স্থানটিকে লোকে থানাহাটি বলে ডাকে। থানা হাটিতে লোকজনের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল নৌকা। শুকনা মৌসুমে ক্ষেতের আইল দিয়ে জনগণের যেতে হত। জনগণের সার্বিক যাতায়াতের সুবিধার্থে বর্তমান থানা ভবনটি যেখানে অবস্থিত সেখানে পুলিশ ফাঁড়ি নির্মাণ এবং ১৯০৯ সালে বাদলা থানা স্থানান্তরিত করা হয় এবং তাড়াইল থানার আত্মপ্রকাশ ঘটে। তৎকালীন উক্ত স্থানটি ছিল তালজাঙ্গা জমিদার রাজ নারায়ণ চৌধুরীর জমিদারীর অংশ। তিনি এ স্থানটি দান করেন জনগণের সুবিধার্থে।  ধান, পাট ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বাজারটি একটি নদী বন্দর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। পাট ব্যবসায়ের জন্য পাট ক্রয় করে গুদাম করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানী এখানে তাদের গুদাম তৈরী করে। প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন দপ্তরের অফিস চালু হয়। সরকারী কোন অফিসের স্থান না থাকায় বাজারের বিভিন্ন স্থানে ভাড়াটীয়া ঘর-বাড়ীতে অফিসের কাজ চলত। তদান্তীন সার্কেল অফিসার (উন্নয়ন) আরে অফিস ছিল কটিয়াদী বাজারের জামে মসজিদের পূর্ব পার্শ্বে বর্তমান গুড়ের আড়তের ঘরটিতে। সার্কেল অফিসার (রাজস্ব) এর অফিসটি ছিল কাচারী পুকুর পাড়ের উত্তর-পশ্চিম কোণে। ধীরে ধীরে প্রশাসনিক কর্মকান্ড সম্প্রসারণের ফলে বর্তমানে (টিটিডিসি) থানা উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ সেন্টার এবং আওতায়বর্তমানে উপজেলা পরিষদ হলরুম, পরিষদ পুকুর তৎসংলগ্ন জোড়াবাড়ী পরিষদের নীচতলা নির্মাণ করা হয় এবং থানা সার্কেল অফিসার (উন্নয়ন) সহ অন্যান্য দপ্তর স্থানান্তরিত করা হয়।

 

কটিয়াদী উপজেলা দেশের অন্যতম কৃষি প্রধান ছোট ভাটী এলাকার উপজেলা হিসেবেও পরিচিত। কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি হলেই শিক্ষার হার বৃদ্ধি, নগরায়ন ও আধুনিক উন্নত জীবনের প্রয়াসে ব্যবসা-বাণিজ্য অর্থনীতির মূল কর্মকান্ড হয়ে উঠবে। বর্তমানে স্থানীয় কাঁচামাল বিক্রির ও আধুনিকতায় গড়ে উঠা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিবরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো:

ক্রমিক নং

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ধরণ

সংখ্যা

কর্মসংস্থান/ কর্মচারী

০১.

কাপড়

 

 

০২.

তৈরী পোশাক

  

০৩.

সাইকেল ও রিক্সা যন্ত্রাংশ

  

০৪.

রড সিমেন্ট

  

০৫.

মেশিনারীজ

  

০৬.

ইলেকট্রনিক্স

  

০৭.

তৈজসপত্র

  

০৮.

মুদির দোকান

  

০৯.

মোবাইল / টেলিফোন

  

১০.

ফটোস্টা