Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

নদ-নদী
ক্রমিক নংনদীর নামবর্ণনা
   
সূতি নদী 
বর্ণি নদীকিংবদন্তী আছে যে, বৃষ্টির দেবতা বরণ থেকে বারণী বা বরণী নামের উৎপত্তি হয়েছে। দৈর্ঘ্য প্রায় ১০ কিলোমিটার প্রবাহিত। কটিয়াদী পূর্ব প্রান্তে দক্ষিণদিকে প্রবাহিত হয়ে নরসুন্দার সহিত মিলিত হয়েছে। সারা বছর এর নাব্যতা থাকে। এর উভয় তীরে খিরা, ফুটি, তরমুজ, চিনা, কাউন, তিশি এবং বাদামের চাষ হয়ে থাকে। তাছাড়া বোয়াল, আইড়, গুছি, গন্যা ও পুটা মাছের জন্য এই নদী বিখ্যাত ছিল।
ফুলেশ্বরী নদী

ফুলেশ্বরী মদনের জালিয়া হাওড় হতে উৎপন্ন হয়ে তেউরিয়ার ভিতর দিয়ে ধলা গ্রামে পশ্চিম দিকে জাওয়ার, সেকান্দরনরগরের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বোরগাঁও, ছনাটী, ইছাপশর, বিলাসীপাড়া, বেলংকা, হাছলা ও নগরকুলের ভিতর দিয়ে নরসুন্দা নদীতে মিলিত হয়েছে।

 

বাংলার মহিলা কবি চন্দ্রাবতী লিখেছেন "ধারা স্রোতে ফুলেশ্বরী নদী বহি যায়"। বাংলার প্রাচীনতম কবি নারায়ণ দেবের জন্মস্থান এই ফুলেশ্বরীর তীরে। তাছাড়া অনেক র্কীতিমান পুরুষের জন্মস্থান রয়েছে এই নদীর কূলে। কবি নারায়ণ দেবের স্মৃতি বিজড়িত ফুলেশ্বরীর সামান্যতম চিহ্ন বিরাজ করছে। জালিয়ার হাওড়ের সহিত এর গতিপথে ভূমি দস্যুরা মাছের চাষের বাঁধ দেয়ার ফলে গতিধারা ব্যাহত হয় যার ফলে মিঠা পানির মৎস্যকূল বর্তমানে ধ্বংসের পথে। এককালের জালিয়ার চিতল, পাংগাস এখন স্বপ্নের বস্তু। কিংবদন্তী আছে যে, এক ব্রাহ্মণ মেয়ের সোনার থালা ফুলেশ্বরী নদীতে হারিয়ে গেলে ব্রাহ্মণ কন্যার অভিশাপে ফুলেশ্বরী ফুলিয়া হয়ে যায়।

কটিয়াদী  উপজেলায়  , সূতি নদী, বেতাই নদী, বর্ণি নদী, ফুলেশ্বরী নদী আবহমান।